ইতিবাচক চিন্তা বা পজিটিভ থিংকিং

Rumman Ansari   Software Engineer   2024-06-05 08:03:56   15 Share
Subject Syllabus DetailsSubject Details
☰ Table of Contents

Table of Content:


ইতিবাচক চিন্তা বা পজিটিভ থিংকিং

ব্রেন শান্ত থাকলে ব্রেনে পজিটিভ চিন্তা আসে। ব্রেন অশান্ত থাকলে নেগেটিভ চিন্তা আসে।

ব্রেন শান্ত করার জন্যে ধর্মীয় বই পড়া, জিকির করা, ব্যায়াম করা, সূর্যের আলোতে কিছু সময় থাকা ইত্যাদি কাজ উপকারী।

ইতিবাচক চিন্তার উপকারিতা:

∎ বিষন্নতা কমায়

∎ অশান্তি কমায়

∎ শরীর ও মন ভাল থাকে

∎ হৃদরোগের ঝুঁকি কমে

∎ জীবনের কঠিন সময় ম্যানেজ করা সহজ হয়

∎ মানসিক চাপ কমে।

উদাহরণঃ

■ নেতিবাচক চিন্তা - আমি এরকম কাজ কোনদিন করিনি।

ইতিবাচক চিন্তা - এটা নতুন কিছু শেখার সুযোগ।

■ নেতিবাচক চিন্তা- এই কাজটা জটিল

ইতিবাচক চিন্তা - আমি আরেকভাবে কাজটা করার চেষ্টা করি।

■ নেতিবাচক চিন্তা – এটা করার জন্য আমার যথেষ্ট সহায়, উপাদান নাই।

ইতিবাচক চিন্তা - প্রয়োজন আবিস্কারের জন্ম দেয়।


আজকালকার বাবা-মা রা আমরা সন্তানদের মানুষ করি ব্রয়লার মুরগির মত।

নিজের জীবন পানি করে ছেলে মেয়েদের কষ্ট না দিয়ে মানুষ করতে চাই। ফলে ছেলে মেয়েরা কষ্ট জিনিসটা বুঝে না, কষ্ট বা কঠিন অবস্থা মোকাবিলা করা শেখে না। ফলে তারা জীবনে একটু কঠিন অবস্থায় পড়লেই ভেংগে পড়ে।

আর্মিতে এত কষ্ট করে সৈনিকদের ট্রেনিং দেয়া হয় কেন? যাতে তারা যুদ্ধের সময় কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে শেখে । জীবন যুদ্ধ বিভিন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্যেও সন্তানদের ট্রেনিং দিতে হবে।