উদ্ভিদদেহে ও প্রাণীদেহে কোশের কাজের বিশেষত্ব ও কলার প্রকারভেদ - Quiz

Answer: (ক) ভাজক কলা এবং স্থায়ী কলা

Explanation:

উদ্ভিদদেহে কোশগুচ্ছ ভাজক কলা এবং স্থায়ী কলা গঠন করে। ভাজক কলা অবিচ্ছিন্নভাবে বিভক্ত হয়ে নতুন কোষ তৈরি করে। স্থায়ী কলা অবিচ্ছিন্নভাবে বিভক্ত হয় না এবং উদ্ভিদ দেহকে সাপোর্ট প্রদান করে।

উদ্ভিদদেহে ভাজক কলা এবং স্থায়ী কলা উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভাজক কলা নতুন কোষ তৈরি করে উদ্ভিদকে বৃদ্ধি ও বিকাশ করতে সাহায্য করে। স্থায়ী কলা উদ্ভিদ দেহকে সাপোর্ট প্রদান করে এবং উদ্ভিদ দেহকে আকার দেয়।

Answer: (গ) চার ধরনের

Explanation:

প্রাণীদেহে বিভিন্ন ধরনের কোশগুচ্ছ একত্রিত হয়ে চার ধরনের কলা গঠন করে:

• আবরণী কলা: দেহের বাইরের আবরণ তৈরি করে এবং দেহকে পরিবেশ থেকে রক্ষা করে।

• যোগকলা: দেহের অঙ্গগুলিকে সংযুক্ত করে এবং দেহকে সাপোর্ট প্রদান করে।

• পেশিকলা: দেহের অঙ্গগুলিকে সঞ্চালন করতে সাহায্য করে।

• স্নায়ু কলা: দেহের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।

Answer: (ঘ) সবগুলোই

Explanation:

ভাজক কলা হলো উদ্ভিদদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কলা। এটি অবিচ্ছিন্নভাবে বিভক্ত হয়ে নতুন কোষ তৈরি করে। এই নতুন কোষগুলি উদ্ভিদদেহের বৃদ্ধি ও বিকাশে সাহায্য করে।

ভাজক কলার প্রধান কাজগুলি হলো:

• নতুন অঙ্গ সৃষ্টি করা: ভাজক কলা থেকে নতুন মূল, কাণ্ড, পাতা, ফুল, ফল ইত্যাদি অঙ্গ সৃষ্টি হয়।

• মূল ও কাণ্ডের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করা: ভাজক কলা থেকে নতুন কোষ তৈরি হয়ে মূল ও কাণ্ডের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করে।

• নতুন পাতা, কাক্ষিক মুকুল ও শাখা উৎপন্ন করা: ভাজক কলা থেকে নতুন পাতা, কাক্ষিক মুকুল ও শাখা উৎপন্ন হয়।

• ফুল উৎপন্ন করা: ভাজক কলা থেকে ফুল উৎপন্ন হয়।

• রক্ষণমূলক আবরণ গঠন করা: ভাজক কলা থেকে রক্ষণমূলক আবরণ, যেমন- ত্বক, খোসা ইত্যাদি গঠিত হয়।

• সংবহন কলা গঠন করা: ভাজক কলা থেকে সংবহন কলা, যেমন- জাইলেম ও ফ্লোয়েম গঠিত হয়।

Answer: (ঘ) সবগুলোই

Explanation:

স্থায়ী কলা হলো উদ্ভিদদেহের এমন কলা যা বিভাজনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটি উদ্ভিদদেহের বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করে। স্থায়ী কলার প্রধান কাজগুলি হলো:

• খাদ্য সংশ্লেষ: স্থায়ী কলার মধ্যে ক্লোরোপ্লাস্ট থাকায় এরা খাদ্য সংশ্লেষ করতে পারে। এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থায়ী কলা হলো প্যারেনকাইমা।

• সঞ্চয় ও পরিবহণ: স্থায়ী কলা বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও খনিজ পদার্থ সঞ্চয় করে। এদের মধ্যে খাদ্য সঞ্চয়কারী স্থায়ী কলার মধ্যে আছে স্ক্লেরেনকাইমা, এন্ডোডার্মিস, ফ্লোয়েম, কোলেনকাইমা ইত্যাদি। স্থায়ী কলার মধ্যে জাইলেম জল ও খনিজ পদার্থ পরিবহন করে।

• জল সংবহন: জাইলেম জল ও খনিজ পদার্থ পরিবহন করে।

• ভারবহন ও দৃঢ়তা প্রদান: স্ক্লেরেনকাইমা স্থায়ী কলা উদ্ভিদদেহকে ভারবহন ও দৃঢ়তা প্রদান করে।

• বর্জ্য পদার্থ সঞ্চয়: স্ক্লেরেনকাইমা স্থায়ী কলা বর্জ্য পদার্থ সঞ্চয় করে।

• প্লবতা প্রদান: এয়ার ক্যাম্বিয়া স্থায়ী কলা উদ্ভিদদেহকে প্লবতা প্রদান করে।

• ফল ও বীজের বিস্তার করা: ট্রাইকোমা, ক্ল্যাডডোড, হুলিয়া ইত্যাদি স্থায়ী কলা ফল ও বীজের বিস্তার করায় সাহায্য করে।

• উদ্ভিদ অঙ্গের টান ও চাপ সহনশীলতা বৃদ্ধি করা: স্ক্লেরেনকাইমা স্থায়ী কলা উদ্ভিদ অঙ্গের টান ও চাপ সহনশীলতা বৃদ্ধি করে।

• ক্ষত নিরাময় করা: ফেলোজেন স্থায়ী কলা ক্ষত নিরাময় করায় সাহায্য করে।

Answer: (ক) ভারবহন করা

Explanation:

যোজক কলা হলো প্রাণীদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কলা। এটি দেহের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সমর্থন করে এবং তাদের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করে। এর প্রধান কাজ হলো ভারবহন করা। এটি দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ওজন বহন করে এবং তাদেরকে সঠিক অবস্থানে রাখে।

যোজক কলার অন্যান্য কাজগুলি হলো:

• বিভিন্ন অঙ্গ ধারণ করা: যোগকলা দেহের বিভিন্ন অঙ্গকে ধারণ করে। যেমন, হাড়ের মধ্যে থাকা ম্যাট্রিক্স এবং কঙ্কালের বিভিন্ন অংশের মধ্যে থাকা ফাইব্রোপ্লাস্ট।
• বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করা: যোগকলা দেহের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করে। যেমন, পেশী এবং হাড়ের মধ্যে থাকা টেন্ডন, হাড় এবং হাড়ের মধ্যে থাকা লিগামেন্ট।
• প্রতিরক্ষা প্রদান করা: যোগকলা দেহকে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ থেকে রক্ষা করে। যেমন, ত্বকের নিচে থাকা চর্বি স্তর শরীরকে শীত থেকে রক্ষা করে।
• ফ্যাট সঞ্চয় করা: যোগকলা দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাট সঞ্চয় করে। যেমন, ত্বকের নিচে থাকা চর্বি স্তর শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
• তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা: যোগকলা দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যেমন, ত্বকের মাধ্যমে ঘাম বেরিয়ে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

Answer: (ক) অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটানো

Explanation:

পেশি কলা হলো প্রাণীদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কলা। এটি প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটায়। এটি প্রাণীর গমন, খাদ্য গ্রহণ, পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন, হৃৎস্পন্দন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, শব্দ সৃষ্টি, গ্রন্থির ক্ষরণ, মুখের অভিব্যক্তি এবং দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করে।

পেশি কলার প্রধান কাজগুলি হলো:

• অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটানো: পেশি কলা প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটায়। যেমন, হাত, পা, মাথা, শরীরের বিভিন্ন অংশ ইত্যাদির সঞ্চালন পেশি কলার দ্বারা হয়।
• গমনে সাহায্য করা: পেশি কলা প্রাণীর গমনে সাহায্য করে। যেমন, মানুষের চলাচল, প্রাণীদের ছোটা-ছুটি, উড়তে পারা ইত্যাদি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করা: পেশি কলা খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করে। যেমন, মুখের ভিতরের পেশীগুলি খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করে।
• পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন ঘটানো: পেশি কলা পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন ঘটায়। যেমন, খাদ্য পরিপাকে পৌষ্টিকনালির পেশীগুলি সাহায্য করে।
• হৃৎস্পন্দন ও রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা: পেশি কলা হৃৎস্পন্দন ও রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন, হৃৎপিণ্ডের পেশীগুলি হৃৎস্পন্দন ঘটায় এবং রক্তপ্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে।
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা: পেশি কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন, রক্তনালীর পেশীগুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
• শব্দ সৃষ্টিকরা: পেশি কলা শব্দ সৃষ্টি করে। যেমন, কথা বলা, গান গাওয়া, হাস্য-উল্লাস ইত্যাদি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• গ্রন্থির ক্ষরণ ঘটানো: পেশি কলা গ্রন্থির ক্ষরণ ঘটায়। যেমন, লালাগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র ইত্যাদি গ্রন্থির ক্ষরণ পেশি কলার দ্বারা হয়।
• মুখের অভিব্যক্তি ঘটানো: পেশি কলা মুখের অভিব্যক্তি ঘটায়। যেমন, হাসতে, কাঁদতে, রাগ করতে ইত্যাদি মুখের অভিব্যক্তি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটানো: পেশি কলা দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটায়। যেমন, বসে থাকা, দাঁড়ানো, হাঁটা, দৌড়ানো ইত্যাদি দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন পেশি কলার দ্বারা হয়।

Answer: (ঘ) সবগুলোই

Explanation:

স্নায়ু কলা হলো প্রাণীদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কলা। এটি প্রাণীর সংবেদন, উদ্দীপনা পরিবহন, দেহের বাইরের ও ভেতরের পরিবেশের মধ্যে সমন্বয়সাধন, পেশি সংকোচন এবং গ্রন্থির ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়ী।

স্নায়ু কলার প্রধান কাজগুলি হলো:

• সংবেদন গ্রহণ করা: স্নায়ু কলা প্রাণীর দেহের বাইরে এবং ভেতরে বিভিন্ন ধরনের সংবেদন গ্রহণ করে। যেমন, আলো, শব্দ, তাপ, চাপ, স্পর্শ, স্বাদ, গন্ধ ইত্যাদি সংবেদন স্নায়ু কলার মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়।
• উদ্দীপনা পরিবহন করা: স্নায়ু কলা বিভিন্ন ধরনের উদ্দীপনা পরিবহন করে। যেমন, আলোর সংবেদন চোখ থেকে মস্তিষ্কে, শব্দের সংবেদন কান থেকে মস্তিষ্কে, তাপের সংবেদন ত্বক থেকে মস্তিষ্কে ইত্যাদি উদ্দীপনা স্নায়ু কলার মাধ্যমে পরিবহন করা হয়।
• দেহের বাইরের ও ভেতরের পরিবেশের মধ্যে সমন্বয়সাধন করা: স্নায়ু কলা দেহের বাইরের ও ভেতরের পরিবেশের মধ্যে সমন্বয়সাধন করে। যেমন, শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ, পেশি সংকোচন নিয়ন্ত্রণ, গ্রন্থির ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজ স্নায়ু কলার মাধ্যমে করা হয়।
• পেশি সংকোচন ঘটানো: স্নায়ু কলা পেশি সংকোচন ঘটাতে সাহায্য করে। যেমন, হাত, পা, মাথা, শরীরের বিভিন্ন অংশ ইত্যাদির সঞ্চালন স্নায়ু কলার মাধ্যমে হয়।
• গ্রন্থির ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করা: স্নায়ু কলা গ্রন্থির ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন, লালাগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র ইত্যাদি গ্রন্থির ক্ষরণ স্নায়ু কলার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

Answer: সবগুলোই

Explanation:

পেশি কলা হলো প্রাণীদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ কলা। এটি প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটায়। এটি প্রাণীর গমন, খাদ্য গ্রহণ, পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন, হৃৎস্পন্দন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, শব্দ সৃষ্টি, গ্রন্থির ক্ষরণ, মুখের অভিব্যক্তি এবং দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করে।

পেশি কলার প্রধান কাজগুলি হলো:

• অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটানো: পেশি কলা প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঞ্চালন ঘটায়। যেমন, হাত, পা, মাথা, শরীরের বিভিন্ন অংশ ইত্যাদির সঞ্চালন পেশি কলার দ্বারা হয়।
• গমনে সাহায্য করা: পেশি কলা প্রাণীর গমনে সাহায্য করে। যেমন, মানুষের চলাচল, প্রাণীদের ছোটা-ছুটি, উড়তে পারা ইত্যাদি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করা: পেশি কলা খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করে। যেমন, মুখের ভিতরের পেশীগুলি খাদ্যকে গিলতে সাহায্য করে।
• পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন ঘটানো: পেশি কলা পৌষ্টিকনালির ও মূত্রনালির ক্রমসংকোচন ঘটায়। যেমন, খাদ্য পরিপাকে পৌষ্টিকনালির পেশীগুলি সাহায্য করে।
• হৃৎস্পন্দন ও রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা: পেশি কলা হৃৎস্পন্দন ও রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন, হৃৎপিণ্ডের পেশীগুলি হৃৎস্পন্দন ঘটায় এবং রক্তপ্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে।
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা: পেশি কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন, রক্তনালীর পেশীগুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
• শব্দ সৃষ্টিকরা: পেশি কলা শব্দ সৃষ্টি করে। যেমন, কথা বলা, গান গাওয়া, হাস্য-উল্লাস ইত্যাদি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• গ্রন্থির ক্ষরণ ঘটানো: পেশি কলা গ্রন্থির ক্ষরণ ঘটায়। যেমন, লালাগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র ইত্যাদি গ্রন্থির ক্ষরণ পেশি কলার দ্বারা হয়।
• মুখের অভিব্যক্তি ঘটানো: পেশি কলা মুখের অভিব্যক্তি ঘটায়। যেমন, হাসতে, কাঁদতে, রাগ করতে ইত্যাদি মুখের অভিব্যক্তি পেশি কলার দ্বারা হয়।
• দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটানো: পেশি কলা দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন ঘটায়। যেমন, বসে থাকা, দাঁড়ানো, হাঁটা, দৌড়ানো ইত্যাদি দৈহিক ভঙ্গির পরিবর্তন পেশি কলার দ্বারা হয়।