- Aপাকস্থলী
- Bফুসফুস
- Cহৃৎপিণ্ড
- Dমস্তিষ্ক
ফুসফুস
হৃৎপিণ্ড
বৃক্ক
বাড়ির ক্ষুদ্রতম গঠনগত অংশ হলো ইট। তেমনি জীবদেহ গঠনেরও ক্ষুদ্রতম একক হলো কোশ। আবার জীবদেহ যে কাজগুলো করে তাও কোশেই সম্পন্ন হয়। অর্থাৎ কোশ হলো জীবদেহের এমন এক ক্ষুদ্রতম একক যা যেকোনো কাজ করতে পারে।
কোনো জীবদেহের গঠনগত ও কার্যগত ক্ষুদ্রতম একক হলো কোশ। এরা এতই ছোটো যে মাইক্রোস্কোপ ছাড়া সাধারণত এদের খালি চোখে দেখা যায় না।
"কোষ" শব্দটি ইংরেজিতে "সেল (cell)" নামে অনুবাদিত হয়েছে। এই শব্দটি লেটিন শব্দ "সেলুলা" (cellula) থেকে এসেছে, যার অর্থ একটি ছোট্ট কক্ষ বা কুঠুরি। এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন বিজ্ঞানী রবার্ট হুক।
'সেলুলা' শব্দের অর্থ হল একটি ছোট্ট কক্ষ বা কুঠুরি। এই শব্দটি লেটিন শব্দ 'cellula' থেকে এসেছে, যা একটি ছোট্ট কক্ষ বা কুঠুরির নির্দিষ্ট অর্থ দেয়।
খালি চোখে কোশ দেখা যায় না। দেখতে গেলে একে বহুগুণে বড়ো করা দরকার। এর জন্য আমরা লেন্সযুক্ত যে যন্ত্র ব্যবহার করি তা হলো মাইক্রোস্কোপ (Microcope)।
Answer: B) মৃত কোশ
Explanation: রবার্ট হুক কর্কের পাতলা ছেদ পরীক্ষা করার সময় যে কোশগুলি লক্ষ করেছিলেন সেগুলি ছিল মৃত কোশ। কর্কের একটি উদ্ভিদের তন্তুবিহীন কোষ, যার কোনো সাইটোপ্লাজম বা নিউক্লিয়াস নেই। মৃত কোশগুলি খালি দেয়ালে পরিণত হয় যা জল ও খনিজ শোষণের কাজ করে এবং উদ্ভিদকে সহায়তা প্রদান করে।
Answer: 1674
রবার্ট হুক কর্কের পাতলা ছেদ পরীক্ষা করার সময় যে কোশগুলি লক্ষ করেছিলেন সেগুলি ছিল মৃত। 1674 খ্রিস্টাব্দে ডাচ বিজ্ঞানী লিভেনহিক প্রথম সজীব কোশ পর্যবেক্ষণ করেন। মাইক্রোস্কোপের উন্নতি ঘটিয়ে তিনি নানা অণুজীব ও রক্তকোশ পর্যবেক্ষণ করেন।
কোশের গঠনকে ভালভাবে বুঝতে গেলে নানা রঙের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়। এদের রঞ্জক পদার্থ (Stain) বলে।
Answer: রঞ্জক পদার্থ (Stain)
Explanation: রঞ্জক পদার্থ (Stain) হলো রাসায়নিক পদার্থ যা কোশের বিভিন্ন অংশকে আলাদা রঙে রঞ্জিত করে। এটি কোশের গঠনকে ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের রঞ্জক পদার্থ রয়েছে এবং প্রতিটি রঞ্জক পদার্থ কোশের বিভিন্ন অংশকে রঞ্জিত করে। উদাহরণস্বরূপ, হিম্যাটক্সিলিন (Haematoxylin) কোশের নিউক্লিয়াসকে নীল রঙে রঞ্জিত করে এবং ইওসিন (Eosin) কোশের সাইটোপ্লাজমকে গোলাপী রঙে রঞ্জিত করে।