- Aমিথ্যাবাদী ও মুনাফিক
- Bজালেম ও পাপাচারী
- Cকাফের ও মুশরিক
- Dজাহেল ও ফেৎনাকারী
আযানের হুকুম: রাসূলুল্লাহ (সা) যখন মদীনার বুকে পরিপূর্ণ শান্তি ও নিরাপত্তা লাভ করলেন এবং ইসলাম দৃঢ়তা ও সুসংহত রূপ লাভ করল তখন সালাতের জন্য মুসলমানদেরকে ডাকার সেই সব পন্থা যা ইয়াহুদী ও খৃস্টানদের ভেতর প্রচলিত ছিল সেগুলো, যেমন ঘন্টা বাজানো, শিংগায় ফুক দেয়া, আগুনের মশাল জ্বালানো প্রভৃতি অপছন্দ করলেন। তখন পর্যন্ত মুসলমানরা কোনরকম পূর্ব ঘোষণা ও ডাকাডাকি ছাড়াই সালাতের ওয়াক্তে আপনাআপনিই হাজির হয়ে যেতেন। এমনি মুহূর্তে আল্লাহ পাক আযান দ্বারা মুসলমানদেরকে ধন্য ও গৌরবান্বিত করেন এবং স্বপ্নের মাধ্যমে কোন কোন সাহাবীকে এর বাস্তব রূপ ও দৃশ্যও দেখানো হয়। অনন্তর তিনি এই আযানকেই নির্ধারিত করেন এবং শারঈভাবেই এর প্রচলন ঘটান । অতঃপর আযান দানের এই মহান খেদমত হযরত বেলাল ইবন রাবাহ হাবশী (রা)-কে সোপর্দ করা হয়। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা)-এর মুওয়াযযিন এই উপাধিত ভূষিত এবং কেয়ামত অবধি যত মুওয়াযযিন আসবেন তাঁদের ইমাম হওয়ার অনন্য গৌরব লাভ করেন ।
[তথ্যসূত্র: নবীয়ে রহমত - সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম - সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী - আবু সাঈদ মুহাম্মদ ওমর আলী অনূদিত - পৃষ্ঠা নম্বর: 218]
আসমা বিনতে আবু বকর রাঃ যখন উটের সাথে মালপত্র বাঁধতে গেলেন তখন দেখলেন তাতে রশি নেই। তিনি তার কোমর বন্ধনী খুলে দুই টুকরো করে এক টুকরো দিয়ে সামান বেঁধে দিলেন আরেক টুকরো কোমরে জড়িয়ে রাখলেন।
হিজরতের সময় বাতনে রি'ম নামক স্থানে যুবাইরের সাথে দেখা হয় এবং তিনি রাসূল সাঃ ও আবু বকর রাঃ কে দুটি সাদা কাপড় পরিয়ে দেন।
মাওলানা আবুল হাসান আলী নদবী রহ. রচিত নবীয়ে রহমত বইটির 137 নং পৃষ্ঠা। অন্য যে কোনো বইয়ের সাথে তথ্যগত বৈপরিত্য পাওয়া গেলে নবীয়ে রহমত বইটির তথ্যের আলোকেই চূড়ান্ত বিবেচিত হবে। কারণ আমরা এই বই থেকে কুইজ তৈরি করেছি।
মাওলানা আবুল হাসান আলী নদবী রহ. রচিত নবীয়ে রহমত বইটির 145 নং পৃষ্ঠা। অন্য যে কোনো বইয়ের সাথে তথ্যগত বৈপরিত্য পাওয়া গেলে নবীয়ে রহমত বইটির তথ্যের আলোকেই চূড়ান্ত বিবেচিত হবে। কারণ আমরা এই বই থেকে কুইজ তৈরি করেছি।
মাওলানা আবুল হাসান আলী নদবী রহ. রচিত নবীয়ে রহমত বইটির 282 নং পৃষ্ঠা। অন্য যে কোনো বইয়ের সাথে তথ্যগত বৈপরিত্য পাওয়া গেলে নবীয়ে রহমত বইটির তথ্যের আলোকেই চূড়ান্ত বিবেচিত হবে। কারণ আমরা এই বই থেকে কুইজ তৈরি করেছি।